আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি ভালো থাকে, তবে করোনার মতো মহামারিকেও পরোয়া নেই। আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আমরা খুঁজে নিচ্ছি প্রাকৃতিক নানা উপাদান। যার অনেকগুলোই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রায় হারাতে বসেছিল। এমনই একটি খাবার যবের ছাতু। শহরের ফাস্টফুড খেয়ে বেড়ে ওঠা শিশু কিশোররা এই খাবারের নামই শোনেনি অনেকে। কিন্তু অনেক তরুণ রয়েছেন, যারা ছোট বেলায় আমের দিনে দাদির হাতের যবের ছাতু আর বাড়ির গাছের আমের রস দিয়ে মেখে খাওয়ার স্মৃতি এখনো মনে রেখেছেন। গ্রামের খুব সাধারণ এই ছাতুর উপকারিতা জানলে অবাক হতে হয়, মনের অজান্তেই হয়তো বলে দেবেন, ছাতুর তো জবাব নেই। আসুন জেনে নেই কেন ছাতু নিয়ে এতো কথা বলা হচ্ছে: নিয়মত ছাতু খেলে • সহজে হজম হয়, এটি অনেকটা ইউসুফগুলের মতোই হজমশক্তি বাড়ায় • এটি প্রধানত গরমের দিনে বেশি খাওয়া হয় কারণ ছাতু শরীর ঠান্ডা রাখে • শরীরের দাহ (জ্বালা), অস্থিরতা কমায় • খাবারের রুচি বাড়ে • রক্তের টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ছোট-বড় নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যায় কমে। • বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজের ঘাটতি পূরণ করে • ক্লান্তি দূর হয়, অ্যানাজি পাওয়া যায়, শরীরের সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাও বাড়ে • রক্তচাপ ও কোলেস্টরেল অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসে • গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম হওয়ার কারণে ছাতুতে উপস্থিত শর্করা খুব ধীরে ধীরে রক্তে মিশে থাকে। ফলে ডায়াবেটিক রোগীরও ইচ্ছা হলে ছাতু খেতে পারেন • এমনকি প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় আমাদের ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। এবার নিশ্চয় বুঝতে পারছেন, এই সাধারণ খাবারের অসাধারণ গুণগুলো পেতে হলে যবের ছাতুকে আর অবহেলা করা যাবে না। আচ্ছা কীভাবে খাবেন? প্রতিদিন সকালে একগ্লাস পানিতে এক টেবিল চামচ ছাতু গুলে খেয়ে নিতে পারেন। আর যদি টেস্টি করে খেতে চান, তাহলে এর সঙ্গে মিলিয়ে নিন এক চা চামচ মধু, সামান্য লেবুর রস ও এক চিমটি টেলে নেওয়া জিড়ার গুঁড়া।
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
Reviews
There are no reviews yet.